হাওযা নিউজ এজেন্সি প্রতিবেদন অনুযায়ী, রাহাবারে মুআজ্জাম ইনকিলাব ইসলামী ১৪০৩ শামসি সালের ৩০ আাবান (২০ নভেম্বর ২০২৪ খ্রি.) তারিখে জামেয়াতুজ্-যাহরা (সা.)–এর সদস্যদের উদ্দেশে ওই প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠার চল্লিশতম বার্ষিকী উপলক্ষে প্রদত্ত বক্তব্যে বলেন:
হাওযা ইলমিয়ার পরিবর্তনের প্রয়োজন রয়েছে।
হাওযা ইলমিয়া জনগণের জন্য, তাবলিগের (ধর্মপ্রচার) জন্য, দ্বীনকে এগিয়ে নেওয়ার এবং দীনী হাকেমিয়াত (ইসলামী শাসন) প্রতিষ্ঠার জন্য।
এটা বলা যে, হাওযা ইলমিয়া নিজেকে দীনী হাকেমিয়াতের প্রয়োজনীয়তা থেকে আলাদা রাখবে—এটা একেবারেই অযৌক্তিক, এর কোনো অর্থ হয় না। হাওযা তো আসলে এই লক্ষ্যেই প্রতিষ্ঠিত হয়েছে, কারণ «لِیُظْهِرَهُ عَلَی الدِّینِ كُلِّهِ»।
আল্লাহ তাআলা রাসূলুল্লাহ (সা.)–কে এ জন্যই প্রেরণ করেছেন যে— «لِیُظْهِرَهُ عَلَی الدِّینِ كُلِّهِ»—অর্থাৎ দ্বীনকে বিজয়ী করার জন্য, হাকেমিয়াত প্রতিষ্ঠা করার জন্য, মানব জীবনের সঠিক দিকনির্দেশনা ও নিয়ন্ত্রণের জন্য।
অতএব, এ দায়িত্ব তাদের ওপর বর্তায় যারা রাসূলুল্লাহ (সা.)–এর পথ অনুসরণ করছে, আর এর স্পষ্ট নিদর্শন ও প্রতিচ্ছবি হলো হাওযা ইলমিয়া। সুতরাং হাওযাগুলোকে সেই দিকেই এগিয়ে যেতে হবে; এতে কোনো সন্দেহ নেই।
আপনার কমেন্ট